বেসরকারি অফিসের সময় কমানোর বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে তিনি বলেন, “সরকারি অফিস বিকেল ৩টায় শেষ হবে। ব্যাংকগুলোও কর্মঘণ্টা কমিয়েছে। বেসরকারি খাতেও ব্যাংকের সঙ্গে কাজ হয়, তাই তারাও সময় কমাতে পারে। এটা নিয়ে পরবর্তীতে সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।” তাজুল ইসলাম বলেছেন, “নতুন সময়সূচিতে সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করবে না। সব কর্মকর্তা সঠিক সময়ে অফিসে এসেছেন। যে সব সেবা দেওয়া প্রয়োজন তা এই নতুন সময়সূচিতেই দেওয়া সম্ভব।”মন্ত্রী বলেন, “অপচয় করলে জাতীয় অর্থনীতির ওপর চাপ সৃষ্টি হবে। আমরা অপচয় বন্ধ করতে পারলে ভালো। নতুন সমময়সূচি কতদিন অব্যাহত থাকবে সেটি নিয়ে টাইমফ্রেম ঠিক হয়নি।” এর আগে গত ২২ আগস্ট মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য অফিসের কর্মঘণ্টা কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই দিন দুপুরে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানান, বুধবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে।