সোমবার সংসদের বৈঠকে তিনি এসব তথ্য জানান। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়। সংরক্ষিত আসনের সদস্য সৈয়দা রুবিনা আক্তারের প্রশ্নের জবাবে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে দক্ষিণাঞ্চলের যাত্রীদের সড়কপথে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিজ গন্তব্যস্থলে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। নৌ-পথে চলাচলে সময় বেশি প্রয়োজন হওয়ায় ঢাকা-চাঁদপুর, ঢাকা-ইলিশাসহ কয়েকটি নৌপথ ব্যতীত প্রায় সকল নৌপথে যাত্রী চলাচলের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যহারে কমে গেছে। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার, শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি নৌপথে চলাচলকারী ৮৭টি লঞ্চ, ১৫৫টি স্পিডবোটের চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। ঢাকা নদী বন্দর হতে দক্ষিণাঞ্চলগামী প্রতিদিন গড়ে ৮৫/৯০টি লঞ্চ চলাচল করতো। বর্তমানে সেখানে গড়ে ৬০/৬৫টি লঞ্চ চলাচল করছে।দৌলতদিয়া ফেরি রুটেও যানবাহন চলাচল উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। এতে সংস্থার রাজস্ব আয়ও কমেছে। তবে আগামী ৬ মাসের মধ্যে নৌপথে যাত্রী চলাচলের সংখ্যা বর্তমানের চেয়ে কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।