মোহাম্মদ নোমান রামু কক্সবাজার প্রতিনিধি:
কক্সবাজার সদর উপজেলাধীন ঝিলংজা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়াডে দক্ষিণ মুহুরি পাড়ায় গত ২০/০৫/২০২২ ইং তারিখ রোজ শুক্রবার আনুমানিক রাত ৯.০০ ঘটিকার সময় দক্ষিণ মুহুরি পাড়ার বাসিন্দা ছমুদা বেগমের বাড়িতে রাতের অন্ধকারে অনধিকারে ঘরে প্রবেশ করে -ছমুদা বেগম (৩২) এর মেয়ে মোঃ ইলিয়াস মিয়া চৌঃ উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী রোমানা আক্তার রিমিকে বিয়ে করার জন্য জোরপূর্বক বাড়ি থেকে তুলে আনার চেষ্টা এবং বাড়িতে হামলা চালিয়ে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে দুই নারীসহ ৩ জন।
ছমুদা বেগমের মেয়ে রোমানা আক্তারকে বিয়ে না দেওয়ায় তার বাড়িতে গিয়ে তার , মা,বড় ভাই ও তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে প্রতিপক্ষ মিজানুর রহমান সহ তার পক্ষের লোকজন।
তাদের উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। অপ্রাপ্ত বয়সের মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের দক্ষিণ মুহুরি পাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
এঘটনায় ছমুদা বেগম বাদি হয়ে মিজানুর রহমান গং দের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ সুত্রে জানা যায়,গত ২০/০৫/২০২২ ইং তারিখ রোজ শুক্রবার আনুমানিক রাত ৯.০০ ঘটিকার সময় দক্ষিণ মুহুরি পাড়ার গ্রামের প্রতিপক্ষ ১।
মিজানুর রহমান ২।ইয়াছিন উভয় পিতা সৈয়দ করিম,সাং-দক্ষিণ মুহুরি পাড়া ৪ নং ওয়ার্ড় ঝিলংজা সদর, থানা ও জেলাঃ-কক্সবাজার।অজ্ঞাত নামা ৪/৫ জন সহ মিজানুর রহমানের সাথে বিয়ে না দেওয়ায় ছমুদা বেগমের বাড়িতে গিয়ে ডাকাডাকি করে। ভিকটিম রোমানা আক্তার বলেনঃগত এক বছর থেকে আজ পর্যন্ত স্কুলে যাওয়া-আসার পথে।
বিভিন্ন সময় কু-প্রস্তাব দেয় তার কু প্রস্তাবে রাজি না হওয়াতে ভিকটিম নিজ বাড়িতে চলে আসায় প্রতিপক্ষ ক্ষিপ্ত হইয়া অনধিকার ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে গায়ের জামায় ধরিয়া টানা হেচরা করে ও তার মা এবং তার বড় ভাইকে এলোপাতাড়ি মারধর করিয়া শরীররে বিভিন্ন ভাবে আঘাত করে।
স্থানীয় কয়েকজন সেখানে যাওয়ার পর সাক্ষী না দেওয়ার জন্য প্রতিপক্ষরা তাদেরকে হুমকি দিয়ে চরে যায়। কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছেন। তদন্ত করে আাইনগত ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান তিনি।