আশপাশের ইউনিয়ন থেকে কেউ কেউ সংগ্রহ করছেন। সেখানে প্রতি কেজিতে আবার ২-৫ টাকা বেশি। কৃষি অফিস বলছে সারের কোনো সংকট নেই। কিন্তু বাস্তবের সঙ্গে এই দাবির মিল নেই। হাজীপুর ইউনিয়নের কটারকোনা গ্রামে গেলে এই চিত্র দেখা যায়। অনেক কৃষকের অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতার কারণে আমরা সার পাচ্ছি না। হাজীপুর ইউনিয়নের কটারকোনা গ্রামের মোবারক আলী জানান, গত ১৯ জুন থেকে সার পাচ্ছি না। আউশে সার দিতে পারিনি। এখন রোপা আমনের বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, পরে পাশের টিলাগাঁও ইউনিয়নের ডিলার সৈয়দ আলীর কাছ থেকে ১৮ টাকা কেজি দরে ৭ কে জি সার এনেছি। কটারকোনা বাজারের কৃষক আরশ্বাদ আলী জানান, ১৮ টাকা করে সার সংগ্রহ করেছি। হাজীপুর ইউনিয়নের সারের ডিলার হেদায়েত উল্ল্যা ঢাকা টাইমসকে জানান, গত ২৬ জুন আমি সারের চালান জমা দিয়েছি এখনো সার পাইনি। কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ টি এম ফরহাদ চৌধুরী ও কুলাউড়া কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ঢাকা টাইমসকে বলেন, কুলাউড়ায় সারের কোনো সংকট নেই। বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি।