অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটতে কেউ ভোগান্তির শিকার হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। এ বিষয়ে গণমাধ্যমের সহযোগিতা চান তিনি। মন্ত্রী বলেন, ঈদুল ফিতরের সময় অনলাইনে টিকিট কাটতে বিভিন্ন অভিযোগ ছিল। তবে এবার এখনো পর্যন্ত সে ধরনের অভিযোগ নেই। এরপরও অনলাইন টিকিটে ফাঁকফোকড় পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। শনিবার (২জুলাই) কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রীদের জন্য উন্নতমানের ট্রলি সরবরাহ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। চীন থেকে অমদানি করা উন্নতমানের ৫০টি ট্রলি হস্তান্তর করে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। রেলমন্ত্রী বলেন, স্টেশনগুলোতে একসময় যাত্রীদের মালামাল আনা-নেয়া করতেন কুলিরা। এখন আর সে অবস্থা নেই। লাগেজ-ব্যাগ আনা-নেয়ার ক্ষেত্রে উন্নতমানের ট্রলি ট্রলি উপহার দিয়েছে ইসলামী ব্যাংক। প্রধানমন্ত্রী রেল মন্ত্রণালয়কে ঢেলে সাজাতে চান। এ মন্ত্রণালয়ে এবার বাজেট দেয়া হয়েছে ১৯ হাজার কোটি টাকা। তিনি বলেন, ঈদে বরাবরই যাত্রীদের প্রধান চাহিদা ট্রেন। এবার পোশাক কারখানার শ্রমিকদের জন্য বিশেষ ট্রেন থাকছে। ওই ট্রেনের টিকিট নেয়া যাবে জয়দেবপুর থেকে। অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনিরুল মওলা বলেন, ব্যাংকিং সেক্টরে আমরা নাম্বার ওয়ান। সারাদেশ একটি মেডিকেল কলেজ, ৫টি নাসিং ইনস্টিটিউটসহ ১৯টি হাসপাতাল আছে। ইসলামী ব্যাংক জাতির প্রয়োজনে সব সেক্টরে সহযোগিতা করবে। তারই ধারাবাহিকতায় রেওয়ের যাত্রীদের জন্য ট্রলি উপহার দিচ্ছি।
অন্যদের মধ্যে অনুষ্ঠানে রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদার, ইসলামী ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ম্যানেজার মিজানুর রহমান ভুঁইয়াসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।