১। সকালে ২০ মিনিট মর্নিংওয়াক করুন।
২। দৈনিক ১৫ মিনিট বাইসাইকেল চালানোর অভ্যাস করুন।
৩। লিফটকে ‘না’ বলে সিঁড়ি বেঁয়ে উপরে উঠুন।
৪। ফোনে কথা বলুন হেঁটে হেঁটে।
৫। গান ছেড়ে মন খুলে নাচুন মিনিট পনেরো।
৬। বসে থাকার অভ্যাসটা বাদ দিয়ে দিন।
৭। দৈনিক পান করুন কমপক্ষে দুই কাপ গ্রিন-টি।
৮। নিজের কাজগুলো নিজেই করুন রোজ। যেমন কাপড় ধোয়া, ঘর পরিষ্কার করা ইত্যাদি।
৯। একটু স্পাইসি খাবার খান। মসলা মেটাবোলিজম বাড়ায় ও ক্যালোরি পোড়াতে সহায়তা করে।
১০। ফ্যাট বা তেলযুক্ত যে কোনো খাবার খাওয়ার পরই বরফ শীতল পানি বা পানীয় পান করবেন না। ঠাণ্ডা কিছু খেতেই হলে ৩০ মিনিট পর খান।
১১। খাবার খান সময় নিয়ে, ভালোমতো চিবিয়ে খান।
১২। কোমল পানীয় পান করা একেবারেই বাদ দিন।
১৩। ভালোমতো ঘুমান।
১৪। দৈনিক মিনিট দশেক দড়ি দিয়ে ব্যায়াম করুন অর্থাৎ স্কিপিং করুন।
১৫। ব্যায়াম করতে ভালো লাগে না? পিং পং বল খেলাটা কিন্তু ভালো ব্যায়াম।
১৬। চিনি খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিয়ে দিন।
১৭। প্রতি বেলায় খাবারের সঙ্গে সালাদ খান।
১৮। মাছ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
১৯। স্ট্রেসমুক্ত জীবনযাপন করুন।
২০। মন খুলে হাসুন, আনন্দ করুন। কেবল হেসেই মিনিটে ১.৩ ক্যালোরি পোড়ানো যায়। মনে রাখবেন, বিষণ্ণতা মানুষকে দ্রুত মোটা বানিয়ে ফেলে।
এভাবেই চলুক আগামী কিছুদিন তারপর নিজেই দেখবেন আপনার এনার্জি লেভেল কত বেড়েছে। আপনি কতটা ঝরঝরে অনুভব করছেন। আমাদের অন্তরের বিশ্বাসই আমাদের লক্ষ্য অর্জনের মূল হাতিয়ার। তাই বিশ্বাস করুন নিজেকে আর ভালোবাসুন নিজের কাজকে।